বিদ্যালয়টি ১৯০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়, বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে ২ শিফটে ক্লাস হয়, স্কুল অব এসেলেন্স(শিশুবান্ধব বিদ্যালয়) বিষয়ক ধারনাপত্র হিসাবে চালিত। s. p. s.(শিখবে প্রতিটি শিশু) এর আওতায় শ্রেণী কার্যকম চলে। দেশের ১৩টি বিদ্যালয়কে মডেল স্কুল হিসাবে নেয়া হয়েছে তার মধ্যে এই বিদ্যালয় একটি।
নিদনপুর ও সুপাতলা দুই গ্রামে ২টি বিদ্যালয় স্থাপিত ছিল বিধায় ২(দুই) গ্রামের মুরবিবয়ানরা এক হয়ে ২ গ্রামের মধ্যবর্তী স্থানে উক্ত বিদ্যালয়দ্বয়কে একত্রিকরন করতঃ এই বিদ্যালয় ১৯০২ সালে এই স্থানে প্রতিষ্ঠিত করেন। বিদ্যালয়টির জমি দাতা রসময় চক্রবর্তী। ১৯৭৩ সালে বিদ্যালয়টি সরকারী হয়, বিদ্যালয়ের জমির পরিমান-১৩শতক, পুরাতন কক্ষের দাতা মক্তার আলী।
শ্রেণী | ছাত্র/ছাত্রীর সংখ্যা |
শিশু শ্রেণী | ৭৯ |
১ম শ্রেণী | ৯০ |
২য় শ্রেণী | ৯২ |
৩য় শ্রেণী | ৭৩ |
৪র্থ শ্রেণী | ৪৫ |
৫ম শ্রেণী | ৫৬ |
মোট | ৪৩৫ |
বর্তমান পরিচালনা কমিটির তথ্য-
১। জনাব মোঃ সামছুল হক - সভাপতি
২। মোঃ নোমান উদ্দিন -সহঃ সভাপতি,
৩। মনিকা দাস - সচিব,
৪। রফিক উদ্দিন - শিক্ষক প্রতিনিধি,
৫। দীজেন্দ্র সরকার - মাধ্যেমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-সদস্য,
৬। রুমা চক্রবর্তী - বিদ্যেৎসাহী মহিলা,
৭। মোঃ আলাউদ্দিন - বিদ্যেৎসাহী পুরুষ,
৮। হাজী আপ্তাব আলী - সদস্য,
৯। মোঃ ফখরুল ইসলাম - ’’
১০। দীপা চৌধুরী - ’’
১১। আলমাছ বেগম - ’’
২০০৭ - ৯৮ %
২০০৮ - ৯৯ %
২০০৯ - ৯৭ %
২০১০ - ৯৬ %
২০১১ - ৯৭ %
২০০৭ - সাধারন বৃওি- ৪টা
২০০৮ -টেলেন্টপুল বৃওি - ৪টা
-সাধারন বৃওি -৪টা
২০০৯ -টেলেন্টপুল বৃওি -১টা
- সাধারন বৃওি -৩টা
২০০২ সালে নতুনকুড়ি অনুষ্ঠানে পল্লীগীতিতে জাতীয় পর্যায় অংশগ্রহন।
২০০৩ সালে মৌসুমী প্রতিযোগীতায় জাতীয় পর্যায় অংশ গ্রহন।
২০০৮ সালে উপজেলা সরকারী বৃওিতে প্রথম স্থান।
২০০৯ সালে শিশু পুরস্কার প্রতিযোগীতায় চিত্রাংকনে জাতীয় পর্যায় অংশ গ্রহন।
২০১১ সালে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপে জেলা পর্যায়ে অংশ গ্রহন।
ভবিষ্যতে শিক্ষা, সাংস্কৃতিক, খেলাধুলায় আরও উন্নতি করার পরিকল্পনা আছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস